rev
শনিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৫
আপনাকে অজ্ঞান করে দেয়ার জন্য এই ভিডিও -ই যথেষ্ট
ধনেপাতা, এক কথায় বিপদজনক!
নিত্যদিনের বিভিন্ন খাবারে ধনেপাতা ব্যবহার করে থাকেন খাবারের গন্ধ এবং স্বাদে একটা পরিবর্তন আনার জন্য। ধনেপাতার বৈজ্ঞানিক নাম হল কোরিয়ানড্রাম স্যাটিভাম। কিন্তু কখনও কি কল্পনা করেছেন যে এই সুস্বাদু খাবারটির কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকতে পারে?
অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি কথা হল, এই সুপরিচিত সবুজ সবজিটির অনেক ঔষধি গুণাগুণের পাশাপাশি অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও বিদ্যমান। যা নিয়মিত খেলে আমাদের শরীর দিনদিন অসুস্থ হয়ে যেতে পারে।
লিভারের ক্ষতিসাধন
অতিরিক্ত ধনেপাতা খেলে এটি লিভারের কার্যক্ষমতাকে খারাপভাবে প্রভাবিত করে থাকে। এতে থাকা এক ধরনের উদ্ভিজ তেল শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে আক্রান্ত করে ফেলে। এছাড়া এটাতে এক ধরনের শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে যেটা সাধারণত লিভারের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে কিন্তু দেহের মাঝে এর অতিরিক্ত মাত্রার উপস্থিতি লিভারের ক্ষতিসাধন করে।
নিম্ন রক্তচাপ
অতিরিক্ত ধনেপাতা খাওয়ার ফলে দেহের হৃৎপিন্ডের স্বাস্থ্য নষ্ট করে ফেলে, যার ফলে নিম্ন রক্তচাপ সৃষ্টি করে। বিশেষজ্ঞরা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে এই ধনেপাতা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তাই এটি অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে নিম্ন রক্তচাপের উদ্ভব ঘটতে পারে। এছাড়া এটি হালকা মাথাব্যথারও উদ্রেক করতে পারে।
পেট খারাপ
স্বাভাবিকভাবে ধনেপাতা গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল বিষয়ক সমস্যা দূর করে থাকে কিন্তু বেশি পরিমাণে ধনেপাতা সেবন পাকস্থলীতে হজমক্রিয়ায় সমস্যা তৈরি করে থাকে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে এক সপ্তাহে ২০০ এমএল ধনেপাতা আহারে গ্যাসের ব্যথা ওঠা, পেটে ব্যথা, পেট ফুলে ওঠা, বমি হওয়া হওয়ারও সম্ভাবনা দেখা যায়।
ডায়রিয়া
ধনেপাতা অল্প খেলে পেটের সমস্যা দূর হয় কিন্তু এটি বেশি পরিমাণে খেলে ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। এছাড়া এর ফলে ডিহাইড্রেশন হতে থাকে। ফলে ডায়রিয়ার সমস্যাটি হতেই থাকে। তাই এই ধরনের সমস্যা এড়াতে প্রতিদিনের খাবারে ধনেপাতা কম পরিমাণে ব্যবহার করুন।
लिंग अभ्यास (वीडियो के साथ) मोटा करने के लिए कैसे करते हैं
कैसे इस सवाल का जवाब देने के लिए मोटी लिंग, और न ही राज्य करते हैं। यह एक संवेदनशील मामला है, यह लोगों के स्वास्थ्य की उपेक्षा neilinga बैठना करने के लिए जानना चाहता है। मैं कुछ कहने की कोशिश की। कई प्रश्न के लिए: मेरे सेक्स की बोल्ड टिप। मैं इसके बारे में बहुत चिंतित हूँ। यह तय करने के लिए कोई osadha है। यौन संचरित कर रहे हैं क्या है, यह paddhatitite बिट (6/7 सेकंड) पर कोई दौड़ के अंत की ओर प्रभाव, और सेक्स करना होगा नीचे धारण करना चाहिए
1। या और अपने खुद के कमरे में शौचालय कुर्सी पैरों के लिए दरवाजे बंद या चौकी पर बैठ जाओ। किसी को है, क्यों समस्या के भीतरी भाग में योनि phelachenaridera या जलन से बाहर आने के लिए जा रहा है कि जब हमेशा जहां या याद होगा कि एक जगह में बैठने नहीं दिया? (Bhidiosaha)
द्वितीय। अपने लिंग को प्रकाश के किनारे पर कपड़े। (Birja बाहर होने की संभावना है कि एक तरह से उत्तेजित न हों)
3। दो प्रकाश सरसों के तेल में से एक, (दवा की दुकानों पर उपलब्ध) व्यक्तिगत चिकनाई, इसे ले जाओ।
4। दौर (ठीक तरह से हम सोचते ओर इशारा करते हुए हस्ताक्षर) इतना है कि एक दूसरे के साथ जुड़े एक तरीके से अपने अंगूठे और तर्जनी के टिप छेद है। अब हाथ के अंत में सेक्स प्रदर्शन करने के लिए जल्दी (भार के लिए) स्थित सेक्स पैर में एक ही लिंग के हाथों में, गायक मंच के पीछे दृश्य (जिस तरह से सब कुछ को हटाने के लिए गाय का दूध, या एक खोखले ट्यूब धोने तरल हम खरोंच से हाथ-घर चलाने के लिए) पड़ोसी वीडियो देखो!
5। एक छोटा सा एक लिंग-घर kachakachi सेक्स पहुंचता है कि हाथ को दबाए रखें। फिर खरोंच से शुरू है, उसी तरह अपने बाएं हाथ से दाहिने हाथ छोड़ दें और अंत की ओर ले जाएँ। इस हाथ के मामले में सबसे आगे कुछ ही मिनट के लिए रुक जाओ। एक एक हाथ, हम इसे एक बार गणना द्वारा चलाए दोहराने कहा।
5। हर दिन व्यायाम करने के लिए 40 बार दोहराएं।
.क्या अभ्यास के दौरान हस्तमैथुन नहीं है, लेकिन व्यायाम व्यर्थ है। वीडियो देखने के लिए नीचे क्लिक करें
1। या और अपने खुद के कमरे में शौचालय कुर्सी पैरों के लिए दरवाजे बंद या चौकी पर बैठ जाओ। किसी को है, क्यों समस्या के भीतरी भाग में योनि phelachenaridera या जलन से बाहर आने के लिए जा रहा है कि जब हमेशा जहां या याद होगा कि एक जगह में बैठने नहीं दिया? (Bhidiosaha)
द्वितीय। अपने लिंग को प्रकाश के किनारे पर कपड़े। (Birja बाहर होने की संभावना है कि एक तरह से उत्तेजित न हों)
3। दो प्रकाश सरसों के तेल में से एक, (दवा की दुकानों पर उपलब्ध) व्यक्तिगत चिकनाई, इसे ले जाओ।
4। दौर (ठीक तरह से हम सोचते ओर इशारा करते हुए हस्ताक्षर) इतना है कि एक दूसरे के साथ जुड़े एक तरीके से अपने अंगूठे और तर्जनी के टिप छेद है। अब हाथ के अंत में सेक्स प्रदर्शन करने के लिए जल्दी (भार के लिए) स्थित सेक्स पैर में एक ही लिंग के हाथों में, गायक मंच के पीछे दृश्य (जिस तरह से सब कुछ को हटाने के लिए गाय का दूध, या एक खोखले ट्यूब धोने तरल हम खरोंच से हाथ-घर चलाने के लिए) पड़ोसी वीडियो देखो!
5। एक छोटा सा एक लिंग-घर kachakachi सेक्स पहुंचता है कि हाथ को दबाए रखें। फिर खरोंच से शुरू है, उसी तरह अपने बाएं हाथ से दाहिने हाथ छोड़ दें और अंत की ओर ले जाएँ। इस हाथ के मामले में सबसे आगे कुछ ही मिनट के लिए रुक जाओ। एक एक हाथ, हम इसे एक बार गणना द्वारा चलाए दोहराने कहा।
5। हर दिन व्यायाम करने के लिए 40 बार दोहराएं।
.क्या अभ्यास के दौरान हस्तमैथुन नहीं है, लेकिन व्यायाम व्यर्थ है। वीडियो देखने के लिए नीचे क्लिक करें
লেবু দিয়ে মশা তাড়ান সহজে!
হাজার এক কয়েল বা মসকিউটো রিপেলেন্ট ব্যবহার করা হচ্ছে ঠিকই, কিন্তু অনেকের মাথাতেই ঘুরপাক খাচ্ছে, মসকিউটো রিপেলেন্টের ধোঁয়া আবার শিশু বা বয়স্কদের জন্য ক্ষতিকারক হবে না তো।
সে ক্ষেত্রে এক্কেবারে প্রাকৃতিক মসকিউটো রিপেলেন্ট বানাতে পারেন বাড়িতেই।
কী ভাবে?
একটি পাতিলেবু এবং লবঙ্গ নিন। পাতিলেবুটিকে মাঝখান দিয়ে কেটে নিতে হবে। এর পর সেই পাতিলেবুতে একাধিক লবঙ্গ গুঁজে দিন। এর পরই পাতিলেবু দু’টিকে ঘরে রাখলে মশা সেখানে ঘেষার সাহস দেখাতে পারবে না।
লিংগ মোটা করার ব্যায়াম কিভাবে করবেন (ভিডিও সহ)
কিভাবে লিঙ্গ মোটা করবেন এই প্রশ্নের উত্তর দিতে দিতে ক্লান্তও হবার দশা। যদিও এটি একটি স্পর্শকাতর ব্যাপার, এটি স্বাস্থ্যগত দিক থেকে একে অবহেলার সুযোগ নেই।লিংগ মোটা করার উপায় জানতে চেয়েছেন অনেকে। আমি কিছু বলার চেষ্টা করলাম। কারণ অনেকে প্রশ্ন করেছেন: আমার লিঙ্গের আগা মোটা । এটা নিয়ে আমি খুব চিন্তিত । এটা সারানোর জন্য কোন ওষধ আছে কিনা । যৌন মিলনের ক্ষেত্রে এটি কি কোন প্রভাব ফেলবে ।পদ্ধতিটিতে গোড়া থেকে আগার দিকে গিয়ে লিঙ্গের মাথায় গিয়ে কিছুক্ষন (৬/৭ সেকেন্ড) চেপে ধরে রাখতে হবে
১. টয়লেট কিংবা আপনার নিজের রুমের দরজা ভাল করে বন্ধ করে চেয়ার কিংবা চৌকিতে পা ঝুলিয়ে বসুন। অর্থাৎ এমন স্থানে বসবেন না যেখানে সবসময় মনে হবে কেউ এসে যাচ্ছে অথবা দেখে ফেলছে।নারীদের যোনির বাহিরে বা ভিতরের অংশে চুলকানির সমস্যাটি কেন হয়ে থাকে? (ভিডিওসহ)
২. পরনের কাপড় সরিয়ে আপনার লিঙ্গকে হালকা উত্তেজিত করুন। (এমন ভাবে উত্তেজিত করবেন না যাতে বীর্জ বেরিয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকে)
৩. এবার দুই হাতে হালকা সরিষার তেল কিংবা পার্সোনাল লুব (ঔষধের দোকানে পাওয়া যাবে) লাগিয়ে নিন।
৪. আপনার বৃদ্ধাঙ্গুল এবং তর্জনী আঙ্গুল এর আগা একে অপরের সাথে এমনভাবে যুক্ত করুন যাতে মাঝে গোলাকার (যেভাবে আমরা ok sign ইশারা করি) ছিদ্রের মত হয়। এবার এই রকম হাতে লিঙ্গের গোড়ার দিক থেকে লিঙ্গের গা ঘেষে (ছিপে ধরে) লিঙ্গের আগার দিকে হাত সঞ্চালন করুন (যেভাবে গরুর দুধ ধোওয়া হয় অথবা কোন ফাপা নল থেকে সবটুকু তরল বের করার জন্য আমরা যেভাবে গোড়া থেকে আগার দিকে হাত চালাই)।গোপনে ধারণকৃত কণ্ঠশিল্পী পড়শীর ভিডিওটি দেখুন!
৫. লিঙ্গের আগার কাছাকছি হাত পৌছালে লিঙ্গকে কিছুক্ষন চেপে ধরে রাখুন। তারপর ডান হাত ছেড়ে দিয়ে বাম হাত একই ভাবে গোড়া থেকে শুরু করে আগার দিকে নিয়ে যান। এবং এই হাতটিও কিছুক্ষনের জন্য অগ্রভাগে ধরে রাখুন। এক হাতের একবার করে সঞ্চালন করাকে আমরা এক রিপিট গননা করবো।
৫. ব্যায়ামটি প্রতিদিন ৪০ বার রিপিট করবেন।
ব্যায়াম চলাকালীন হস্তমৈথুন করবেন না ।তাহলে কিন্তু ব্যায়াম করে লাভ নেই । ভিডিও দেখতে নিচে ক্লিক করুন
শুক্রবার, ৩০ অক্টোবর, ২০১৫
গ্রাহক তথ্যে নজরদারি করছে গুগল-ফেসবুক
গ্রাহক তথ্য সংগ্রহ করছে গুগল, ফেসবুক,
হোয়াটসঅ্যাপের মতো প্রতিষ্ঠান। গ্রাহকের পছন্দ-অপছন্দের ভিত্তিতে বিজ্ঞাপন
প্রচার ব্যবস্থা কার্যকর করতেই এ তথ্য সংগ্রহ করছে তারা। সম্প্রতি সাইবার
নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান অ্যাভাস্ট এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়। খবর পিটিআই।
‘গুগল বিজ্ঞাপনদাতা প্রতিষ্ঠান। অ্যাডওয়ার্ড থেকে রাজস্বের একটি বড় অংশ
আয় করে তারা। তাই গ্রাহকের পছন্দ-অপছন্দের ওপর নজর রেখে সে অনুযায়ী
বিজ্ঞাপন প্রচার করা তাদের জন্য অস্বাভাবিক কিছু নয়। আমি মনে করি,
গ্রাহকরাও বিষয়টি জানেন।’— বলেন অ্যাভাস্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা
ভিনসেন্ট স্টেকলার। সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ে আলোচনার সময় এ মন্তব্য করেন
তিনি।হেয়াটসঅ্যাপও একই কাজ করছে উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, ‘ফেসবুকে বিজ্ঞাপন প্রচারের ক্ষেত্রে হোয়াটসঅ্যাপ তথ্য সংগ্রাহক হিসেবে কাজ করে। হোয়াটসঅ্যাপে অন্যদের সঙ্গে আপনার যে কথোপকথন হয়, তার ভিত্তিতেই ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেখেন আপনি।’ এ বিষয়ে গুগলের এক মুখপাত্রকে জিজ্ঞেস করা হলে নির্দিষ্ট প্রতিবেদন দেখার আগে কিছু বলতে পারবেন না বলে জানান তিনি।
গুগলের প্রাইভেসি পলিসি পেজ অনুযায়ী, ‘গুগলের সেবা ব্যবহার করলে আপনাকে তথ্যের বিষয়ে বিশ্বাস রাখতে হবে। সার্চ, জিমেইল ও ম্যাপের মতো সেবা সরবরাহে এ তথ্য আমাদের সাহায্য করে। সঙ্গত কারণে বিজ্ঞাপন প্রচারেও এ তথ্য কাজে আসে। এ পদ্ধতিতেই আমরা সবার জন্য সেবাগুলো বিনামূল্যে সরবরাহ করতে পারছি।’
ফেসবুকের পক্ষ থেকে এখনো এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। হোয়াটসঅ্যাপের মতো সেবা ব্যবহারে গ্রাহক নিজের সঙ্গে অন্য অনেকের তথ্যও সরবরাহ করছে। এ বিষয়ে স্টেকলার বলেন, ‘হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করতে হলে আপনাকে কনটাক্ট লিস্টের পুরো তালিকা সরবরাহ করতে হবে। এর মানে হচ্ছে আপনি আপনার পরিচিত প্রায় সবার যোগাযোগ নম্বর ফেসবুককে দিয়ে দিচ্ছেন। আপনার কি এ কাজ করার অধিকার রয়েছে?’
গত মাসে অ্যাভাস্ট অ্যান্ড্রয়েডের ১০০টি অ্যাপের ওপর পর্যবেক্ষণ পরিচালনা করে। পর্যবেক্ষণে প্রাপ্ত ফলাফল সবার সঙ্গে শেয়ার করেন স্টেকলার। পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, ৯৯ শতাংশ অ্যাপ মোবাইল ডিভাইসে পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রাখে। অর্থাত্ দূর থেকে এর মাধ্যমে মোবাইল ডিভাইসটি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে অন্য কেউ। আর ৯২ শতাংশ অ্যাপ গ্রাহকের মোবাইল ডিভাইসের নেটওয়ার্ক সংযোগের ওপর নজরদারি করতে পারে। প্রতি ১০টি অ্যাপের মধ্যে এমন একটি অ্যাপ রয়েছে; যা অডিও-ভিডিও ও ছবি ধারণ করতে পারে। প্রতি ১০টির মধ্যে নয়টি এমন অ্যাপ রয়েছে, যারা ডিভাইসের স্টোরেজে থাকা তথ্য পরিবর্তন বা মুছে দিতে পারে। এ ধরনের অ্যাপগুলো গ্রাহকের জন্য নিঃসন্দেহে ক্ষতিকর। এগুলো ইনস্টলের আগে সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দিয়েছেন অ্যাভাস্ট বিশেষজ্ঞরা।
মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১৫
জয়ার ১২ সেকেন্ডের দৃশ্য নিয়ে কলকাতায় হৈচৈ!
ঢালিউডের
জয়া আহসানকে নিয়ে হৈচৈ শুরু হয়েছে টালিউডে। সে উত্তেজনা ছড়াচ্ছে বলিউডেও।
এবারের পূজায় কলকাতায় মুক্তি পাচ্ছে সৃজিত মুখার্জির আলোচিত ছবি
‘রাজকাহিনী’।
ছবিটি নিয়ে এরই মধ্যে শুরু হয়েছে জোর আলোচনা। ছবির ট্রেলারই আলোচনায় নিয়ে এসেছে জয়াকে। ছবির গুরুত্বপূর্ণ একটি চরিত্রে অভিনয় করছেন তিনি।
এই যখন অবস্থা, তখন ছবিটির হিন্দি ভার্সন করার ঘোষণা দিয়েছে বলিউড। ফলে হয়তো প্রথমবারের মতো বলিউডে অভিষেক হতে পারে জয়ার।
‘রাজকাহিনী’ ছবিতে জয়া ‘রুবিনা’ চরিত্রে অভিনয় করেছেন। এই ছবিতে তিনি মূলত নদীয়ার মেয়ে। বিভিন্ন সংগ্রাম-জটিলতা পেরিয়ে শেষমেশ পতিতালয়ে ঠাঁই মিলে তার। সম্প্রতি রুবিনা চরিত্রটির ১২ সেকেন্ডের একটি দৃশ্য অনলাইনে প্রকাশিত হয়েছে।
১৯৪৭ সালের দেশভাগ নিয়ে নির্মিত এই ছবিটি ১৬ অক্টোবর মুক্তি পাবে। বাংলাদেশেও এটি মুক্তি দেয়ার ব্যাপারে কথাবার্তা চলছে। এছাড়া বলিউডে ছবিটির হিন্দি রিমেকের ব্যাপারে ঘোষণা এসেছে। ‘রাজকাহিনী’ ছবিটি হিন্দিতে ‘লাকির’ শিরোনামে নির্মিত হবে।
মহেশ ভাট ও মুকেশ ভাটের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ভিশেষ ফিল্মস এবং কলকাতার শ্রী ভেঙ্কটেশ ফিল্মস যৌথভাবে হিন্দি ছবিটি প্রযোজনা করবে। এটিও পরিচালনা করবেন সৃজিত। ইতোমধ্যে তিনি শ্রীজাতকে হিন্দি চিত্রনাট্যটি লিখতে দিয়েছেন।
ভেডিও
সোমবার, ২৬ অক্টোবর, ২০১৫
সেক্সের ফিলিংসটা আসলে কেমন হয়?
মেয়েদের চরম তৃপ্তি কখন আসে? আই মিন একজন মেয়ে হিসাবে কীভাবে বুঝব যে আমার আরগাজম হয়েছে বা হচ্ছে? আমি শুনেছি বেশিরভাগ নারীই জানেন না অরগাজম কী- আসলেই কি তাই? অরগাজম হওয়ার কোন পূর্বলক্ষণ আছে কি? ফিলিংসটা আসলে কেমন হয়? -জানতে চেয়েছেন জনৈক পাঠিকা ফারজানা।
উত্তর : যৌন মিলনের শেষ পর্যায় হচ্ছে অরগাজম বা চরম তৃপ্তি। নারীদের জন্য অরগাজম একেবারেই অন্য রকম একটা অনুভব। আপনার পরিচিত অন্য কোন অনুভবের সাথে এটার মিল খুঁজে পাবেন না। হ্যাঁ, এ কথা সত্যি যে আমাদের দেশে বিপুল সংখ্যক নারীর অরগাজমের সাথে পরিচয় নেই। এমনকি তাঁরা জানেন পর্যন্ত না অরগাজমের ব্যাপারে। কেননা পুরুষের চাইতে নারীর অরগাজমটা একটু ভিন্ন। পুরুষের অরগাজম যত সহজে আসে, নারীর ক্ষেত্রে তেমনটা হয় না। নারীর অরগাজমে সময় ও যৌন মিলনের সঠিক পজিশন প্রয়োজন।
পুরুষ যেমন বীর্যপাতের কয়েক মুহূর্ত আগে টের পান, নারীর ক্ষেত্রেও তাই। যৌন মিলনের সময় অরগাজম হবার কয়েক মুহূর্ত আগেই বুঝতে পারবেন যে চরম মুহূর্ত উপস্থিত হতে যাচ্ছে। আপনার হার্ট বিট বেড়ে যেতে শুরু করবে, মুখে রক্ত জমবে, নিঃশ্বাস ভারী হয়ে যাবে, কেউ কেউ ঘামতেও শুরু করবেন। তবে সবচাইতে নিশ্চিত ব্যাপারটি হচ্ছে নিজের যোনিতে এমন একটা উত্তেজনাময় অনুভব তৈরি হবে যেটা আগে কখনো অনুভব করেননি। এক রকমের অসহ্য আনন্দ। কয়েক সেকেন্ড স্থায়ী এই অনুভবের পর ভীষণ ক্লান্তি অনুভব করবেন আর যোনির পিচ্ছিল ভাব কমে গিয়ে যোনি শুকিয়ে আসবে। পিপাসা বোধ করতে পারেন, ক্লান্তিতে ঘুম আসবে, হুট করেই যৌন মিলনের আগ্রহ হারিয়ে যাবে, শরীর কাঁপতে পারে আবেশে, যোনির ভেতরে কম্পন অনুভূত হতে পারে।
নারীদের চরম সুখের সন্ধান
নতুন এক গবেষণা বলছে, নারীরা যৌনকর্মের সময় যদি তাদের দৈহিক অনুভূতিগুলোতে আরো বেশি মনোযোগ দেন এবং আরো বেশি সেক্সি চিন্তা-ভাবনা করেন তবে চরম যৌনসুখ উপভোগ করবেন তারা।
গবেষকরা দেখেছেন, যে সব নারীরা প্রতিবার যৌনতার সময় চরম সুখের সন্ধান পান তাদের চিন্তায় সেক্সি বিষয়গুলো বেশি বেশি কাজ করে। আর যাদের মাথায় তা আসে না তারা সব সময় চরম সুখে পৌঁছতে পারেন না।
এই গবেষণা ২৫১ জন ফরাসী নারীর ওপর পরিচালিত হয় যাদের বয়স ১৮ বছর থেকে ৬৭ বছর ছিলো।
প্রথম দলে ১৭৬ জন নারীকে বেছে নেওয়া হয় যারা প্রতিবার সেক্সের ক্ষেত্রে চরম সুখ পেয়েছেন। আর ৭৫ জন নারীরা অন্য দলে যারা নিয়মিত সুখ পান না।
অংশগ্রহণকারী সবাই নিয়মিত সেক্স করতেন। আবেগ, চিন্তা-ভাবনা এবং আচার- আচরণের বিষয়ে তাদের নানা প্রশ্ন করা হয়।
দেখা যায়, মিলনের সময় সেক্সি চিন্তার অভাব পরিতৃপ্তি দেয় না। অথচ যারা এসব চিন্তায় উত্তেজিত থাকেন তারা সহজেই পরিতৃপ্ত হন।
বেলজিয়ামের লুভেইন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ও গবেষক প্যামতেল ডি সুদার বলেন, আমরা ধারণাও করিনি যে সঙ্গমের সময় নারীর চিন্তা-ভাবনা তাদের চরম সুখের সন্ধান দেয়।
বিপজ্জনক সেক্স পজিশন !
অনেকের কাছেই যৌনতার সময় ‘ওম্যান অন টপ’ বেশ মোহনীয় বিষয় বলে মনে হতে পারে। কিন্তু এটি মোটেও নিরাপদ নয়। যৌনতার সময় কোন অবস্থান মানুষের আঘাত পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে এমন এক গবেষণায় দেখা গেছে, নারীর উপরে অবস্থানই সবচেয়ে বিপজ্জনক। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে টেলিগ্রাফ।
যৌনতায় সবচেয়ে বিপজ্জনক অবস্থান হলো ‘কাউগার্ল’ নামে পরিচিত একটি পজিশন। অনেকে একে ‘হর্সরাইডিং’-ও বলে থাকেন। এ পজিশনে নারী উপরে থাকে। গবেষকরা জানাচ্ছেন, ‘কাউগার্ল’ পজিশনে যৌনতার সময় আঘাত পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। এ অবস্থানে যৌনতায় হাড় ভাঙার সম্ভাবনাও সবচেয়ে বেশি থাকে।
কাউগার্ল পজিশনে মূল সমস্যাটি হয় নিয়ন্ত্রণের ওপর। এ ক্ষেত্রে নারীর দেহের ওজন পুরুষের যৌনাঙ্গের ওপর পড়ে, যার ফলে অনেক সময় সঠিকভাবে চাপ প্রয়োগ হয় না। ফলে এদিক-ওদিক হয়ে দুর্ঘটনা ঘটতে দেখা যায়। অন্যদিকে সাধারণভাবে প্রচলিত যৌনতার আসনগুলো কিছুটা নিরাপদ। বিশেষ করে যে আসনে পুরুষের ওপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ থাকে, তাই নিরাপদ বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
যৌনতার সময় যেসব আঘাত পাওয়ার ঘটনা ঘটে সেগুলো এ গবেষণায় তালিকাবদ্ধ করা হয়। গত ১৩ বছরের পরিসংখ্যান এতে বিবেচনা করা হয়। গবেষণায় দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি আঘাতের ঘটনা ঘটে কাউগার্ল পজিশনে। এ অবস্থানে প্রায় অর্ধেক আঘাত পাওয়ার ঘটনা ঘটে। এর পরের অবস্থান রয়েছে বহুল প্রচলিত ‘ম্যান অন টপ’ অবস্থান। এ অবস্থায় যৌনতায় ২১ ভাগ আঘাত পাওয়ার ঘটনা ঘটে।
যৌনতায় আঘাত পাওয়াদের গড় বয়স ৩৪ বছর। প্রাথমিকভাবে এ সমস্যায় পতিত ব্যক্তিরা হাড় ভাঙার মতো শব্দ ও যন্ত্রণার কথা জানান। এরপর সাধারণত ছয় ঘণ্টা অপেক্ষা করেও যদি অবস্থার উন্নতি না হয় তখন তারা চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন।
গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে ‘অ্যাডভান্সেস ইন ইউরোলজি’ জার্নালে।
গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে ‘অ্যাডভান্সেস ইন ইউরোলজি’ জার্নালে।
আসলে ভালোবাসা কী ?
ভালোবাসার জাত নেই, বর্ণ নেই, দেশ নেই, ধর্ম নেই, লিঙ্গ নেই, বয়স নেই। ভালোবাসা অন্ধ, ভালোবাসা বধির, ভালোবাসা জানে না হিসাব কষতে। এই সমস্ত কথাই আমরা প্রতিনিয়ত শুনি, বলে থাকি। কিন্তু মানি কি? আসলে কিন্তু মানি না। মানি না বলেই ভিন্ন ধর্মে বিয়ের বিষয়টিকে আমরা কখনোই মেনে নিতে পারি না। বিয়ে করার সময় ভালোবাসার চাইতে সামাজিক অবস্থান, সৌন্দর্য কিংবা আর্থিক বিষয়টিকেই বেশী গুরুত্ব দিয়ে দিয়ে থাকি। সমপ্রেমকে আমরা ঘৃণার চোখে দেখি, যার যার অভিরুচি মনে করে মেনে নিতে পারি না। আজও একটি অসুন্দর মানুষের সঙ্গী/সঙ্গিনী একজন সুন্দর মানুষকে দেখলে আমরা মনে মনে ভাবি “কী পেয়েছে এত অসুন্দর একজনের মাঝে!”
কেন এই ক্ষুদ্রতা? কেন এই কাঁটাতারের বেড়া আমাদের নিজেরদের মাঝেই। নিজের দেহের এই ত্বক, পেশী, রক্ত-মাংসের নিচে ঘুরে ফিরে তো আমরা সেই সকলেই এক। একটি কঙ্কাল, কিংবা একজন মানুষ।
হয়তো ঠিক বোঝাতে পারলাম না। বরং ভালো করে বুঝতে দেখে নিন এই ভিডিওটি। ভালোবাসার বিভাজনের বিরুদ্ধে একটি প্রতিবাদী আওয়াজ এই ভিডিওটি, যা প্রকাশিত হয়েছে গত মঙ্গলবার। “লাভ হ্যাজ নো লেবেলস” শিরোনামে এই ভিডিওটি আসলে সাধারণ মানুষের ভেতরে সচেতনতা তৈরির উদ্দেশ্যেই তৈরি করা। এই ভিডিওর শুরুতেই আপনি দেখতে পাবেন একটি এক্স রে পর্দার পেছনে দুজন মানুষ, পরস্পরকে চুমু খাচ্ছেন গভীর আবেগে। একজনের সাথে আরেকজনের উচ্চতা একটু বেশী, স্বভাবতই মনে হচ্ছে লম্বা মানুষটি পুরুষ। কিন্তু তাঁরা যখন বের হয়ে এলেন পর্দার পেছন থেকে, এবার বিস্মিত হবার পালা দর্শকের।
কেন? জবাব খুঁজতে দেখে নিন ভিডিওটি। হয়তো আপনিও বলে উঠবেন- ভালোবাসার যায় নেই, ধর্ম নেই, বর্ণ নেই, লিঙ্গ নেই, বয়স নেই, অক্ষমতা নেই।
পর্নগ্রাফির গোপন কথা
পর্নগ্রাফি নিয়ে ক দিন ধরেই উত্তাল দেশ। কেন্দ্র সরকার বেশ কয়েকটি পর্ন ওয়েবসাইট ব্লক করার পর বিতর্ক দানা বাঁধে। পর্ন সাইট বন্ধ করা উচিত না কি উচিত নয় তা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত হয়ে যায় দেশ। এমন একটা সময় আসুন চুপিচুপি জেনে নিই পর্নগ্রাফির পাঁচ গোপন কথা:
১. দেখি নয়ন মেলে- বিশ্বাস করতে কঠিন হলেও এটা সত্যি যে বেশিরভাগ পুরুষই পর্নগ্রাফি দেখার সময় পর্নস্টার অভিনেত্রীদের যে কোনও অঙ্গের থেকে চোখের দিকে বেশি তাকান।
২. পর্ন রাজধানী- দুনিয়ার সবচেয়ে বেশি পর্ন সিনেমা তৈরি হয় কানাডায়। গত পাঁচ বছরে সবচেয়ে বেশি পর্ন সিনেমা তৈরি হচ্ছে পশ্চিম এশিয়া ও নাইজেরিয়ায়। পৃথিবীর অন্তত পাঁচটি দেশে ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা বেশি পর্নগ্রাফি দেখেন।
৩. খোঁজ খোঁজ পর্ন না দেখা পুরুষ-পর্নগ্রাফি সম্পর্কে প্রভাব ফেলে কি না এই বিষয়ে গবেষণা করতে গিয়ে বেশ সমস্যায় পড়তে হয়। কেন না গবেষকরা এমন বেশি কিছু সংখ্যাক প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের খোঁজ পাননি যারা কোনও দিন পর্ন সিনেমা দেখেননি। পর্ন সিনেমা না দেখা যথেষ্ট পুরুষের খোঁজে না পাওয়া প্রথম এই বিষয়ে গবেষণা বন্ধ হয়ে যায়।
৪. মেলা মেলা সাইট–১৩ বছর আগে গোটা দুনিয়ায় মোট ৭০ হাজারের মত পর্ন সাইট ছিল। আর এখন ২০১৫ সালে শুধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই পর্ন সাইটের সংখ্যা ৫০ লক্ষ, গোটা দুনিয়ায় সংখ্যা ২০ কোটির ওপর।
৫. পাঁচমেশালি পর্ন- পৃথিবীর যে কোনও প্রান্ত থেকে এই মুহূ্র্েত প্রায় ৩ কোটি মানুষ এখন পর্ন দেখছেন। প্রতি সেকেন্ড দুনিয়ায় প্রায় ৩ কোটি মানুষ পর্ন দেখেন বলে এক সমীক্ষায় প্রকাশ। প্রতি বছর পর্ন সিনেমায় অবদানের জন্য মোটা অর্থের পুরস্কার মূল্যের ট্রফি দেওয়া হয়। পর্নের অস্কার হিসেবে পরিচিত এই অ্যাওয়ার্ডকে বলা হয় এভিএন অ্যাওয়ার্ড। বেশ কিছু পর্ন অভিনেতা-অভিনেত্রীদের বার্ষিক রোজগার হলিউড স্টারদের বেশি।
সবচেয়ে ফ্লেক্সিবল নারী
এটা কোনো ব্যাপার না যে, আপনি কতো ভালো যোগ-ব্যায়াম করতে জানেন। আপনি যদি রাশিয়ান বিভঙ্গ বিনোদক জুলিয়া গুন থেল (ওরফে জলাটা)-র সাথে নিজের তুলনা করেন, তাহলে নিজেকে মনে হবে, আপনি আসলে কিছুই জানেন না। তার শরীরের এই নমনীয়তার জন্য তিনি গীনিস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে “বিশ্বের সবচেয়ে নমনীয় নারী”।
তার শরীরের নমনীয়তা নিয়ে তৈরি হয়েছে ডিসকভারি টিভি সিরিজ। সেখানে একটি এমআরআই মেশিনে তাকে ঢুকিয়ে চিকিত্সকরা দেখছেন তার শরীরের লিগামেন্টগুলো শিশুদের মতোই নমনীয়।
মাত্র ৪ বছর বয়সেই তার শরীরের বিস্ময়কর নমনীয়তা আবিষ্কার হয়। ৮ বছর বয়সে সার্কাস স্কুলে যোগ দেন জলাটা। ১০ বছর বয়স থেকেই পেশাদার কনটর্শনিস্ট হয়ে ওঠেন জলাটা। সেই থেকে এখনও পর্যন্ত বিভঙ্গ বিনোদনই তার পেশা।
পারফর্মিং আর্ট, মডেলিং, অভিনয়, ম্যাগাজিন শুট করেন জলাটা। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে স্টেজ শোও করেন নমনীয় এই মহিলা। এর মধ্যেই বহু গিনিজ বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ড। সবথেকে কম সময়ে নিজের শরীরের বিভঙ্গের চাপে ৩টি বেলুন ফাটিয়ে বিশ্বরেকর্ড সৃষ্টি করেন জলাটা। অভিনয় ছবিতেও। আগামী দিনে অভিনয়কেই পেশা হিসেবে নিতে চান তিনি।
क्यों घुमावदार लिंग है?
।अधिकांश पुरुषों एक घुमावदार लिंग आंशिक या असंतुलित है। 1 लाख पुरुषों के बारे में प्रति 400 लोगों लिंग झुकता उठाया। डॉक्टरों समाज और राज्य peronija रोग का नाम दिया है।
कभी कभी यह phaibrasa kebharosaitisa कहा जाता है। ऊतक (kebharanosa) में Irekataila स्थिति ऊतक phaibrasa स्का की परतों से बना है।
स्थिति यह yaunasangamake दर्दनाक संभोग करता है या पति या पत्नी के लिए काफी मुश्किल लग रहा है कि इतना बड़ा हुआ। रोग कभी कभी लिंग झुकने घंटे या taakare के रूप में उगाया जाता है। Karkaskru या यह कभी कभी एक मशीन की तरह लग रहा है खोलना।
क्या peronija रोग होता है?
रोग, डॉक्टरों peronija विवादों का सही कारण है। हालांकि, यह ऊतक या asthisthapaka स्का स्थिति में सामान्य लोचदार ऊतक के लिंग के कुछ भागों में जाना जाता है जब ऊतक होता है।
sajasuji बढ़ी करता है कि सेक्स लोचदार ऊतक के लिंग में पुरुषों की वृद्धि। स्का ऊतक लोचदार या लचीला है, लेकिन यह क्योंकि सेक्स के समय में मुश्किल है के रूप में, अन्य भाग (एसकेए ऊतक) लिंग झुकता का एक परिणाम के रूप में, मुश्किल हो सकता है। स्का एक बोतल गर्दन में काफी छोटा हो सकता है की तरह लग रहा lingata सेक्स या लिंग के आसपास के ऊतकों की एक विस्तृत श्रृंखला है।
यह कारण कुछ अवांछित लिंग के लिए घुमावदार हो सकता है, कि माना जाता है। इस तरह के कारकों में चोट, सूजन या विरोध लिंग को लागू दबाव में शामिल हैं। अन्य कारकों रोग नपुंसकता उपचार peronija इंजेक्शन लगाने शामिल हैं।
रोगों के कुछ रोग peronija की वजह से हैं। इन रोगों धमनियों या मधुमेह का सख्त, उच्च रक्तचाप शामिल हैं। यह ठीक नहीं है यहां तक कि अगर ठीक से dijijahaya लिंग चोटों peronija।
Peronija रोग उपचार, शल्य चिकित्सा
यह उनकी खुद की peronija रोग या घुमावदार लिंग में इतना अद्वितीय है, इसलिए चूंकि यह उपचार की तरह है। कुछ पुरुषों में, किसी भी उपचार के बिना रोग ekadubacharera में बेहतर है। Skaratisyu भी छोड़ सकता है। दुर्भाग्यपूर्ण बात यह है कि पुरुषों की लगभग 40 प्रतिशत और समय के 40 प्रतिशत आप बुरा हो सकता है पुरुषों के किसी भी परिवर्तन नहीं है।
सर्जरी haloyuktiyukta इलाज में पुरुषों में से कुछ, कई स्कूलों हालांकि, हालांकि कम से कम एक को ऑपरेशन से पहले कई डॉक्टरों dubacharaapeksa करने के लिए कहा। रोगियों की वसूली के लिए इंतज़ार कर रहा हूँ पहली अन्य उपचार की कोशिश, सर्जरी बाद में की जरूरत है।
वर्तमान में सर्जरी के दो प्रकार के बहुत लोकप्रिय हो गया है देखते हैं। एक nesabitapaddhati। Peronija रोग सबसे आम ऑपरेशन है। हालांकि, लिंग आमतौर पर एक छोटे thekeduinci है। स्का ऊतक में graphateda अन्य ऊतकों प्रयोग किया जाता है arekatipaddhatite, लेकिन एक बहुत ksetreansika या पूरा नपुंसकता भी हो सकता है।
Trakasana घरेलू उपचार डिवाइस
आधुनिक चिकित्सा peronija trakasana डिवाइस उपलब्ध है, साथ ही इस बीमारी का एक प्रकार है। यह सिर्फ स्का और घुमावदार लिंग ऊतक kathinyake सीधे देता है। इलाज की सुविधा trakasana डिवाइस का कोई साइड इफेक्ट होते हैं। और इसे घर पर ले जाया जा सकता है।
आप अपने डॉक्टर देना किसी भी स्वास्थ्य की जानकारी आप अपने ब्राउज़र में साइट रखने के लिए बचाने के लिए यदि आप स्वस्थ, सुंदर और yabadhasahya saitemane बनाने के लिए नियमित रूप से अपने डॉक्टर से मिलने के लिए खुश pasejibanake बताया गया है।
রবিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১৫
Enala सेक्स या गुदा संभोग हानिकारक है?
एक शरीर से दूसरे शरीर को लेह, जीवाणु संक्रमण। सेक्स या शारीरिक जटिलताओं जल्दी से डॉक्टर के साथ सहमत करने के लिए आवश्यक है के बाद Enala खून बह रहा konadharanera।
Wittig argajama enala महिलाओं है?
विश्वसनीय और स्वास्थ्य की एक किस्म की स्थापना की, महिलाओं की पत्रिकाओं में इसके बारे में भ्रामक बयानों के माध्यम से खुदाई की गई है। अंतरराष्ट्रीय फैशन पत्रिका कॉस्मोपॉलिटन 39-वर्षीय महिला वह उसके गुदा संभोग argajama है जिसमें कहा गया में एक बयान जारी किया है। हालांकि, उन्होंने कहा कि इस संबंध में कुछ और जानकारी है। स्नेह, प्यार और योनि संभोग से पहले इस तरह की कठिनाइयों बैठक थी। गुदा argajama संभोग है। ।
विकिपीडिया पर प्रकाशित जानकारी के अनुसार, लड़कियों के सत्तर या अस्सी प्रतिशत argajama या परम सुख klitoriyasa के लाभ या bhangakure सीधे संपर्क के लिए आवश्यक है। Enala सेक्स केवल klitoriyase सिमुलेशन नहीं है। कुछ महिला बस खुश सहयोगी भी मज़ा enala है Wittig कहा। वास्तव में, अलग नजरिए, लड़कियों के विभिन्न प्रकार के। फ्रैंक इसके बारे में अपने साथी के साथ बात करते हैं।
'सुरक्षित' जिस तरह की Enala सेक्स
जीवन में कुछ समय (सबसे नियमित रूप से) में कम से कम 5 महिलाओं की 40 प्रतिशत करने के लिए पश्चिमी देशों के जोखिम के बावजूद मनुष्य की स्वास्थ्य पत्रिका से एक के अनुसार यौन संबंध के enala। जो भी सेक्स के हित के लिए कई पुरुषों और महिलाओं के लिए कारण। आप सुरक्षित रहना चाहता हूँ हालांकि, अगर सेक्स enala नहीं है। जो नहीं चाहते निजी हितों गुदा oyebaemadi के संगम के लिए किसी तरह से उनमें से कुछ को 'सुरक्षित', छोड़ने के लिए। वे इस प्रकार हैं:कंडोम का उपयोग करें। गुदा लिंग इसे अच्छी तरह से करने के बाद योनि में प्रवेश करने या समाशोधन साथी दर्ज नहीं है।
एनल मांसपेशियों या अधिक स्नेहक, स्नेहक या जेल paninirbhara करने के लिए इतना है कि, टूटा नहीं है कि ऊतक। लेटेक्स कंडोम सबसे अच्छा कर रहे हैं।
धीरे-धीरे लिंग गुदा प्रवेश करने के लिए समय ले लो। कुछ करने के लिए दबाव के साथ, मत जाओ। आप आंसू तो ऊतक खून बह रहा हो सकता है।
तुम एक दोस्त के दर्द से बचने के हैं।
आप चिकित्सा जटिलताओं और डॉक्टर के संगम की किसी भी तरह महसूस करते हैं जल्दी होने के लिए सहमत।
हमारे पाठकों में से एक को ईमेल enala यौन स्वास्थ्य को कोई नुकसान नहीं है क्या होगा अगर पूछा, '? लड़कियों यह बहुत मज़ा आया, लेकिन कोई argajama Wittig महिलाएं हैं enala? "लेख एक सवाल के जवाब में लिखा गया था। तुम भी यौन जीवन के बारे में सवाल पूछ सकते हैं।
Wittig argajama enala महिलाओं है?
विश्वसनीय और स्वास्थ्य की एक किस्म की स्थापना की, महिलाओं की पत्रिकाओं में इसके बारे में भ्रामक बयानों के माध्यम से खुदाई की गई है। अंतरराष्ट्रीय फैशन पत्रिका कॉस्मोपॉलिटन 39-वर्षीय महिला वह उसके गुदा संभोग argajama है जिसमें कहा गया में एक बयान जारी किया है। हालांकि, उन्होंने कहा कि इस संबंध में कुछ और जानकारी है। स्नेह, प्यार और योनि संभोग से पहले इस तरह की कठिनाइयों बैठक थी। गुदा argajama संभोग है। ।
विकिपीडिया पर प्रकाशित जानकारी के अनुसार, लड़कियों के सत्तर या अस्सी प्रतिशत argajama या परम सुख klitoriyasa के लाभ या bhangakure सीधे संपर्क के लिए आवश्यक है। Enala सेक्स केवल klitoriyase सिमुलेशन नहीं है। कुछ महिला बस खुश सहयोगी भी मज़ा enala है Wittig कहा। वास्तव में, अलग नजरिए, लड़कियों के विभिन्न प्रकार के। फ्रैंक इसके बारे में अपने साथी के साथ बात करते हैं।
'सुरक्षित' जिस तरह की Enala सेक्स
जीवन में कुछ समय (सबसे नियमित रूप से) में कम से कम 5 महिलाओं की 40 प्रतिशत करने के लिए पश्चिमी देशों के जोखिम के बावजूद मनुष्य की स्वास्थ्य पत्रिका से एक के अनुसार यौन संबंध के enala। जो भी सेक्स के हित के लिए कई पुरुषों और महिलाओं के लिए कारण। आप सुरक्षित रहना चाहता हूँ हालांकि, अगर सेक्स enala नहीं है। जो नहीं चाहते निजी हितों गुदा oyebaemadi के संगम के लिए किसी तरह से उनमें से कुछ को 'सुरक्षित', छोड़ने के लिए। वे इस प्रकार हैं:कंडोम का उपयोग करें। गुदा लिंग इसे अच्छी तरह से करने के बाद योनि में प्रवेश करने या समाशोधन साथी दर्ज नहीं है।
एनल मांसपेशियों या अधिक स्नेहक, स्नेहक या जेल paninirbhara करने के लिए इतना है कि, टूटा नहीं है कि ऊतक। लेटेक्स कंडोम सबसे अच्छा कर रहे हैं।
धीरे-धीरे लिंग गुदा प्रवेश करने के लिए समय ले लो। कुछ करने के लिए दबाव के साथ, मत जाओ। आप आंसू तो ऊतक खून बह रहा हो सकता है।
तुम एक दोस्त के दर्द से बचने के हैं।
आप चिकित्सा जटिलताओं और डॉक्टर के संगम की किसी भी तरह महसूस करते हैं जल्दी होने के लिए सहमत।
हमारे पाठकों में से एक को ईमेल enala यौन स्वास्थ्य को कोई नुकसान नहीं है क्या होगा अगर पूछा, '? लड़कियों यह बहुत मज़ा आया, लेकिन कोई argajama Wittig महिलाएं हैं enala? "लेख एक सवाल के जवाब में लिखा गया था। तुम भी यौन जीवन के बारे में सवाल पूछ सकते हैं।
ব্রা কে না বলুন ঘুমের সময়
আমাদের অনেকের মাঝেই স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিষয়ে অনেক রকমের দ্বিধা থাকে। তার মধ্যে বেশ প্রচলিত একটি দ্বিধা হলো ঘুমানোর সময়ে ব্রা পরে ঘুমানো উচিত নাকি অনুচিত। অনেকেই মনে করেন ঘুমানোর সময়ে ব্রা পরে ঘুমালে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়। আবার কেউ কেউ একেবারেই দ্বিমত পোষণ করেন এই বিষয়ে। জেনে নিন ঘুমানোর সময়ে ব্রা পরে ঘুমানোর কিছু ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে।
রক্ত চলাচলে ব্যাঘাত
রাতে ঘুমানোর সময়ে ব্রা পড়ার অভ্যাস থাকলে ঘুমের মধ্যে আপনার রক্তচলাচলে ব্যাঘাত ঘটার সম্ভাবনা থাকে। বিশেষ করে অতিরিক্ত টাইট ইলাস্টিক থাকলে স্বাভাবিক রক্ত চলাচলে ব্যাঘাত ঘটে। ফলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়।
রাতে ঘুমানোর সময়ে ব্রা পড়ার অভ্যাস থাকলে ঘুমের মধ্যে আপনার রক্তচলাচলে ব্যাঘাত ঘটার সম্ভাবনা থাকে। বিশেষ করে অতিরিক্ত টাইট ইলাস্টিক থাকলে স্বাভাবিক রক্ত চলাচলে ব্যাঘাত ঘটে। ফলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়।
ত্বকে দাগ বসে যায়
ঘুমানোর সময়ে নিয়মিত ব্রা পড়ার অভ্যাস থাকলে আপনার ত্বকে ধীরে ধীরে ব্রায়ের ইলাস্টিকের দাগ বসে যেতে পারে। বিশেষ করে অতিরিক্ত টাইট ইলাস্টিক হলে দাগ পড়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই রাতে ঘুমানোর সময়ে ব্রা না পরাই ভালো।
ঘুমানোর সময়ে নিয়মিত ব্রা পড়ার অভ্যাস থাকলে আপনার ত্বকে ধীরে ধীরে ব্রায়ের ইলাস্টিকের দাগ বসে যেতে পারে। বিশেষ করে অতিরিক্ত টাইট ইলাস্টিক হলে দাগ পড়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই রাতে ঘুমানোর সময়ে ব্রা না পরাই ভালো।
ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে
অতিরিক্ত টাইট ব্রা পরে ঘুমাতে গেলে ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে। কারণ অতিরিক্ত টাইট ব্রা পরে আপনি অস্বস্তিবোধ করবেন এবং রাতে আপনার গভীর ঘুম হবে না। ফলে সারাদিন ক্লান্তি অনুভূত হবে আপনার।
অতিরিক্ত টাইট ব্রা পরে ঘুমাতে গেলে ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে। কারণ অতিরিক্ত টাইট ব্রা পরে আপনি অস্বস্তিবোধ করবেন এবং রাতে আপনার গভীর ঘুম হবে না। ফলে সারাদিন ক্লান্তি অনুভূত হবে আপনার।
ত্বক চুলকাতে পারে
টাইট ফিটিং ব্রা পরে ঘুমালে রাতে ত্বকে চুলকানি অনুভূত হতে পারে। বিশেষ করে সুতি কাপরের ব্রা না হলে এই সমস্যা দেখা দেয়ার সম্ভাবনা বেশি। যারা রাতে একেবারেই ব্রা ছাড়া ঘুমাতে পারেন না তাদেরকে ডাক্তাররা স্পোর্টস ব্রা পরে ঘুমানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন। স্পোর্টস ব্রা স্বাস্থ্যের কোনো ক্ষতি করে না।
টাইট ফিটিং ব্রা পরে ঘুমালে রাতে ত্বকে চুলকানি অনুভূত হতে পারে। বিশেষ করে সুতি কাপরের ব্রা না হলে এই সমস্যা দেখা দেয়ার সম্ভাবনা বেশি। যারা রাতে একেবারেই ব্রা ছাড়া ঘুমাতে পারেন না তাদেরকে ডাক্তাররা স্পোর্টস ব্রা পরে ঘুমানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন। স্পোর্টস ব্রা স্বাস্থ্যের কোনো ক্ষতি করে না।
ক্যান্সার
ব্রা পরে ঘুমালে ক্যান্সার হয় নাকি হয় না এটা নিয়ে অনেকদিন ধরেই তর্ক-বিতর্ক চলছে। কেউ বলছেন নিয়মিত ব্রা পরে ঘুমালে ব্রেস্ট ক্যান্সার হতে পারে আবার কেউ বলছেন হয়না। তবে বেশ কিছু গবেষণায় জানানো হয়েছে যে নিয়মিত টাইট ফিটিং ব্রা পরে ঘুমালে ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়।
ব্রা পরে ঘুমালে ক্যান্সার হয় নাকি হয় না এটা নিয়ে অনেকদিন ধরেই তর্ক-বিতর্ক চলছে। কেউ বলছেন নিয়মিত ব্রা পরে ঘুমালে ব্রেস্ট ক্যান্সার হতে পারে আবার কেউ বলছেন হয়না। তবে বেশ কিছু গবেষণায় জানানো হয়েছে যে নিয়মিত টাইট ফিটিং ব্রা পরে ঘুমালে ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়।
নন ক্যান্সারাস লাম্প
সিস্ট এবং লাম্প হলো নন ক্যান্সারাস টিস্যু। অতিরিক্ত টাইট ফিটিং এর ব্রা পরে নিয়মিত রাতে ঘুমানোর অভ্যাস থাকলে ব্রেস্টে সিস্ট এবং নন ক্যান্সারাস লাম্প এর সৃষ্টি হতে পারে যা পরবর্তিতে নানান রকম সমস্যা করে।
সিস্ট এবং লাম্প হলো নন ক্যান্সারাস টিস্যু। অতিরিক্ত টাইট ফিটিং এর ব্রা পরে নিয়মিত রাতে ঘুমানোর অভ্যাস থাকলে ব্রেস্টে সিস্ট এবং নন ক্যান্সারাস লাম্প এর সৃষ্টি হতে পারে যা পরবর্তিতে নানান রকম সমস্যা করে।
এনাল সেক্স বা পায়ুপথে সঙ্গম কি ক্ষতিকর?
এনাল সেক্স
অনেকেই প্রশ্ন করেন ‘এনাল সেক্স’ কি করা যাবে? এতে কি মেয়েদের যৌন তৃপ্তি হয়? কিংবা এটা কতটা ক্ষতিকর? এসব প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে এই নিবন্ধে৷
অনেকেই প্রশ্ন করেন ‘এনাল সেক্স’ কি করা যাবে? এতে কি মেয়েদের যৌন তৃপ্তি হয়? কিংবা এটা কতটা ক্ষতিকর? এসব প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছে এই নিবন্ধে৷
এনাল সেক্স ক্ষতিকর হলেও আরামদায়কভাবে করা সম্ভব৷ সেক্ষেত্রে সঙ্গী এবং সঙ্গিনী কিংবা সমকামী জুটির মধ্যে পারস্পরিক বোঝাপড়া থাকা চাই৷ অবশ্যই কনডম ব্যবহার করতে হবে এবং মাত্রাতিরিক্ত চাপ দেয়া যাবে না যাতে কনডম ছিঁড়ে যাওয়ার শঙ্কা থাকে৷ আর ভ্যাসলিন ব্যবহার ক্ষতিকর৷ জায়গাটা পিচ্ছিল করার জন্য বিশেষ ধরনের জেল ব্যবহার করা যেতে পারে৷
ক্ষতিকর দিক
এনাল সেক্স অনেক ঝুঁকিপূর্ণ৷ ভুলভাবে এধরনের সঙ্গম বিভিন্ন রোগের কারণ হতে পারে৷ চিকিৎসকদের ওয়েবসাইট ওয়েবএমডিতে এনাল সেক্সের ক্ষতিকর দিকগুলো বিশদভাবে তুলে ধারা হয়েছে৷ সাইটটিতে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, পায়ুপথে সঙ্গমে এইচআইভি সংক্রমণের শঙ্কা সবচেয়ে বেশি৷ স্বাভাবিক সঙ্গমের তুলনায় এই শঙ্কা ত্রিশ শতাংশ বেশি৷
এনাল সেক্স বা পায়ুপথে সঙ্গম এরকম হয়। ছবি: উইকিপিডিয়া
এনাল সেক্স বা পায়ুপথে সঙ্গম এরকম হয়। ছবি: উইকিপিডিয়া
পায়ুপথে সঙ্গম হিউম্যান পাপিলোমাভাইরাস (এইচপিভি), যা যৌনাঙ্গে ক্যানসারের কারণ হতে পারে, ছড়ানোর অন্যতম কারণ৷ হিপাটাইটিস, পারপিসের শঙ্কাও রয়েছে৷
এনাল সেক্স বা পায়ুপথে সঙ্গম এরকম হয়। ছবি: উইকিপিডিয়া
পায়ুপথে সঙ্গম হিউম্যান পাপিলোমাভাইরাস (এইচপিভি), যা যৌনাঙ্গে ক্যানসারের কারণ হতে পারে, ছড়ানোর অন্যতম কারণ৷ হিপাটাইটিস, পারপিসের শঙ্কাও রয়েছে৷
পায়ুপথের মাসেল এবং টিস্যুগুলো সঙ্গমের জন্য প্রস্তুত নয়৷ তাই পিচ্ছিল করার জেল ব্যবহারের পরও অনেক সময় সেখানকার মাসেল বা টিস্যু ছিঁড়ে যায়৷ জোর করে এধরনের সঙ্গমের পর মলত্যাগ কঠিন হয়ে পড়তে পারে৷ তাছাড়া পায়ুপথ বা মলদ্বার ব্যাকটেরিয়ায় পূর্ণ থাকে৷ তাই এধরনের সঙ্গমের ফলে একজনের দেহ থেকে আরেকজনের দেহে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের সুযোগ থাকে৷ এনাল সেক্সের পর কোনধরনের রক্তপাত বা শারীরিক জটিলতা দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের শরনাপন্ন হওয়া জরুরী৷
এনাল সেক্সে কি মেয়েদের অর্গাজম হয়?
বিভিন্ন বিশ্বাসযোগ্য এবং প্রতিষ্ঠিত স্বাস্থ্য, নারী বিষয়ক ম্যাগাজিন ঘেঁটে এসম্পর্কে বিভ্রান্তিকর বক্তব্য পাওয়া গেছে৷ আন্তর্জাতিক ফ্যাশন ম্যাগাজিন কসমোপলিটন ৩৯ বছর বয়সি এক নারীর বক্তব্য প্রকাশ করেছে, যেখানে তিনি জানিয়েছেন পায়ুপথে সঙ্গমে তার অর্গাজম হয়৷ তবে তিনি এক্ষেত্রে আরো কিছু তথ্য দিয়েছেন৷ তাহচ্ছে এধরনের সঙ্গমের আগে আদর, ভালোবাসা এবং যোনিপথে সঙ্গম করেন তিনি৷ এরপর পায়ুপথে সঙ্গমে অর্গাজম হয় তার। ৷
উইকিপিডিয়ায় প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, সত্তর থেকে আশি শতাংশ মেয়ের অর্গাজম বা চূড়ান্ত সুখ লাভের জন্য সরাসরি ক্লিটোরিয়াস বা ভঙ্গাকুরে স্পর্শের প্রয়োজন হয়৷ শুধুমাত্র এনাল সেক্সের মাধ্যমে ক্লিটোরিয়াসে সিম্যুলেশন সম্ভব নয়৷ আর কিছু মেয়ে শুধু সঙ্গীকে সুখি করার জন্যও এনাল সেক্সে মজা পাচ্ছে বলে জানায়৷ আসলে এক্ষেত্রে একেক মেয়ের মনোভাব একেক রকম৷ তাই এ ব্যাপারে আপনার সঙ্গিনীর সঙ্গে খোলামেলা কথা বলুন৷
এনাল সেক্স কিছুটা ‘নিরাপদ’ করার উপায়
ম্যান’স হেলথ ম্যাগাজিনে প্রকাশিত এক তথ্য অনুযায়ী, ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও পশ্চিমা দেশগুলোর অন্তত ২৫ থেকে ৪০ শতাংশ নারী জীবনের কোন না কোন সময় (অধিকাংশই নিয়মিত নয়) এনাল সেক্স করেছেন৷ যেকোন কারণেই হোক, এভাবে সেক্স করার প্রতি অনেক পুরুষ এবং নারীর আগ্রহ রয়েছে৷ তবে নিরাপদ থাকতে চাইলে এনাল সেক্স না করাই ভালো৷ একান্ত যারা এই আগ্রহ ত্যাগ করতে পারছেন না, তাদের জন্য কিছুটা ‘নিরাপদে’ পায়ুপথে সঙ্গমের কিছু উপায় জানিয়েছে ওয়েবএমডি৷ সেগুলো হচ্ছে:
কনডম ব্যবহার করুন৷ পুরুষাঙ্গ পায়ুপথে প্রবেশ করানোর পর সেটি ভালোভাবে পরিষ্কার না করে সঙ্গিনীর মুখে বা যোনিতে প্রবেশ করাবেন না৷
পায়ুপথের মাসেল বা টিস্যু যাতে ছিঁড়ে না যায়, সেজন্য বেশি করে পানিনির্ভর পিচ্ছিলকারক লুব্রিকেন্ট বা জেল ব্যবহার করুন৷ লেটেক্স কনডম এক্ষেত্রে সহায়ক৷
পায়ুপথে পুরুষাঙ্গ প্রবেশের সময় ধীরে আগান৷ প্রচণ্ড চাপ দিয়ে কিছু করতে যাবেন না৷ তাহলে টিস্যু ছিঁড়ে রক্তপাত হতে পারে৷
সঙ্গিনী ব্যথা পেলে বিরত থাকুন৷
সঙ্গমের পর কোন রকম শারীরিক জটিলতা অনুভব করলে দ্রুত চিকিৎসকের শরনাপন্ন হোন৷
আমাদের এক পাঠক ইমেলে প্রশ্ন করেছেন, ‘‘এনাল সেক্স করলে কি স্বাস্থ্যের কোন ক্ষতি হয়? বর্তমানে মেয়েরাও এটাকে খুব উপভোগ করে কিন্তু এনাল সেক্সে কি মেয়েদের কোন অর্গাজম হয়?” তার এই জিজ্ঞাসার প্রেক্ষিতে নিবন্ধটি লেখা হয়েছে৷ যৌন জীবন নিয়ে প্রশ্ন করতে পারেন আপনিও৷
পায়ুপথের মাসেল বা টিস্যু যাতে ছিঁড়ে না যায়, সেজন্য বেশি করে পানিনির্ভর পিচ্ছিলকারক লুব্রিকেন্ট বা জেল ব্যবহার করুন৷ লেটেক্স কনডম এক্ষেত্রে সহায়ক৷
পায়ুপথে পুরুষাঙ্গ প্রবেশের সময় ধীরে আগান৷ প্রচণ্ড চাপ দিয়ে কিছু করতে যাবেন না৷ তাহলে টিস্যু ছিঁড়ে রক্তপাত হতে পারে৷
সঙ্গিনী ব্যথা পেলে বিরত থাকুন৷
সঙ্গমের পর কোন রকম শারীরিক জটিলতা অনুভব করলে দ্রুত চিকিৎসকের শরনাপন্ন হোন৷
আমাদের এক পাঠক ইমেলে প্রশ্ন করেছেন, ‘‘এনাল সেক্স করলে কি স্বাস্থ্যের কোন ক্ষতি হয়? বর্তমানে মেয়েরাও এটাকে খুব উপভোগ করে কিন্তু এনাল সেক্সে কি মেয়েদের কোন অর্গাজম হয়?” তার এই জিজ্ঞাসার প্রেক্ষিতে নিবন্ধটি লেখা হয়েছে৷ যৌন জীবন নিয়ে প্রশ্ন করতে পারেন আপনিও৷
বাসর রাতে মেয়েদের মাঝে…
বিয়ের প্রথম রাত- প্রতিটি মানুষের জীবনেরই অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে এটি। বিয়ের প্রথম রাত তথা ফুলশয্যার রাত নিয়ে পুরুষের মাঝে যেমন কাজ করে প্রবল উত্তেজনা, নারীর মাঝে কাজ করে ঠিক তেমনি ভয়। শুধু ভয় বললে কম বলা হবে, ভয়-শঙ্কা-অস্বস্তি সব মিলিয়ে অনেকগুলো অনুভব কাজ করে প্রত্যেক নারীর মাঝেই। চলুন, ফুলশয্যার রাত নিয়ে নারীর ৭ ধরণের ভয় সেগুলোর নেপথ্যে কারণগুলো জেনে নিই।
১) প্রথম যৌন মিলনের ভয়টা তো থাকেই
বিয়ের সাথে জড়িয়ে আছে যৌন সম্পর্কের বিষয়টা। এবং প্রেম করে বিয়ে হোক বা পারিবারিক, অবধারিত ভাবেই বিয়ের রাতে এই বিষয়টি নিয়ে প্রবল ভয় কাজ করে নারীদের মাঝে। কেননা এখনো আমাদের দেশের মেয়েরা সাধারণত বিয়ের আগে ভার্জিনই থাকেন। ফলে নিজের জীবনের প্রথম যৌন মিলনের ব্যাপারটি নিয়ে শংকা হওয়াটাই স্বাভাবিক।
২) প্রথম আরেকজন মানুষের সাথে নিরবিলি জীবন
ঠিক আরেকজনও না, বর। এতদিন যাকে কেবল দূর থেকেই দেখেছেন, তার সাথেই এখন কাটাতে হবে জীবন। একই কামরায় দুজনে নিরিবিলি জীবন-যাপন করবেন, একসাথে কাটাবেন জীবনের বাকি রাতগুলো। কী হবে, কেমন হবে ইত্যাদি নিয়ে সব নারীই অনেক কিছু চিন্তা করে ফেলেন।
৩)কেমন দেখাচ্ছে আমাকে?
বিয়ের প্রথম রাত বলে কথা, প্রত্যেক নারীই চান এইদিন তাঁকে অপ্সরার মত দেখতে লাগুক। কেমন দেখাচ্ছে তাঁকে, বরের চোখে ভালো লাগছে কিনা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে শংকায় ভোগেন প্রায় সব নারী।
৪) পরের দিন সকালটা কেমন হবে?
নতুন একটি মানুষের সাথে শুরু হবে পরের দিনটি। লজ্জা, জড়তা, অস্বস্তি সবকিছু মিলিয়ে একটি নতুন জীবনের যাত্রা। নিজের চিরচেনা জীবনের প্রায় সবকিছুই মেয়েদের ফেলে আসতে হয় বাবার বাড়িতে, নিজের প্রায় সমস্ত অভ্যাসই বিয়ের পর বদলে ফেলতে হয়। পরের দিন সকালটি কেমন হবে, কোন কাজটি কীভাবে করবেন এগুলো নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভোগেন প্রায় সব নারীই।
৫)চারদিকে শুধু নতুন মানুষ
কেবল স্বামী তো নন, শ্বশুরবাড়িতে প্রায় সকলেই নতুন। সকলের সাথে মানিয়ে নেয়া, সকলের সাথে সম্পর্ক তৈরি করার পালাটি শুরু হয়ে যায় বিয়ের প্রথম রাতটি থেকেই। পরের দিন থেকেই একেবারে ভিন্ন একটি জীবনের যাত্রা শুরু। বিয়ের রাতে শ্বশুরবাড়ির প্রায় সবকিছুই নিয়েই ভাবতে থাকেন মেয়েরা।
বিয়ের সাথে জড়িয়ে আছে যৌন সম্পর্কের বিষয়টা। এবং প্রেম করে বিয়ে হোক বা পারিবারিক, অবধারিত ভাবেই বিয়ের রাতে এই বিষয়টি নিয়ে প্রবল ভয় কাজ করে নারীদের মাঝে। কেননা এখনো আমাদের দেশের মেয়েরা সাধারণত বিয়ের আগে ভার্জিনই থাকেন। ফলে নিজের জীবনের প্রথম যৌন মিলনের ব্যাপারটি নিয়ে শংকা হওয়াটাই স্বাভাবিক।
২) প্রথম আরেকজন মানুষের সাথে নিরবিলি জীবন
ঠিক আরেকজনও না, বর। এতদিন যাকে কেবল দূর থেকেই দেখেছেন, তার সাথেই এখন কাটাতে হবে জীবন। একই কামরায় দুজনে নিরিবিলি জীবন-যাপন করবেন, একসাথে কাটাবেন জীবনের বাকি রাতগুলো। কী হবে, কেমন হবে ইত্যাদি নিয়ে সব নারীই অনেক কিছু চিন্তা করে ফেলেন।
৩)কেমন দেখাচ্ছে আমাকে?
বিয়ের প্রথম রাত বলে কথা, প্রত্যেক নারীই চান এইদিন তাঁকে অপ্সরার মত দেখতে লাগুক। কেমন দেখাচ্ছে তাঁকে, বরের চোখে ভালো লাগছে কিনা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে শংকায় ভোগেন প্রায় সব নারী।
৪) পরের দিন সকালটা কেমন হবে?
নতুন একটি মানুষের সাথে শুরু হবে পরের দিনটি। লজ্জা, জড়তা, অস্বস্তি সবকিছু মিলিয়ে একটি নতুন জীবনের যাত্রা। নিজের চিরচেনা জীবনের প্রায় সবকিছুই মেয়েদের ফেলে আসতে হয় বাবার বাড়িতে, নিজের প্রায় সমস্ত অভ্যাসই বিয়ের পর বদলে ফেলতে হয়। পরের দিন সকালটি কেমন হবে, কোন কাজটি কীভাবে করবেন এগুলো নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভোগেন প্রায় সব নারীই।
৫)চারদিকে শুধু নতুন মানুষ
কেবল স্বামী তো নন, শ্বশুরবাড়িতে প্রায় সকলেই নতুন। সকলের সাথে মানিয়ে নেয়া, সকলের সাথে সম্পর্ক তৈরি করার পালাটি শুরু হয়ে যায় বিয়ের প্রথম রাতটি থেকেই। পরের দিন থেকেই একেবারে ভিন্ন একটি জীবনের যাত্রা শুরু। বিয়ের রাতে শ্বশুরবাড়ির প্রায় সবকিছুই নিয়েই ভাবতে থাকেন মেয়েরা।
চীনে লিফটে যৌন হয়রানি
ভারত ও চীনের মত দেশগুলোতে অহরহ ধর্ষণসহ নানা যৌন হয়রানির শিকার হচ্ছেন নারীরা। এমনকি লিফটের মত স্থানেও তারা হয়রানির শিকার হচ্ছেন। সম্প্রতি চীনে ঘটে গেল এমনি এক ঘটনা।
গত নয়ই অক্টোবর চীনের পূর্বদেশীয় চনজৌ শহরে ঘটনাটি ঘটেছে বলে ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড ‘ডেইলি মেইল’ জানিয়েছে। সেখানে এক ভবনের লিফটে এক মেয়েকে ধর্ষণ করার চেষ্টা চালায় এক পুরুষ। সেই অপ্রীতিকর দৃশ্যটি লিফটের সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরা পড়ে। ওই ভিডিও ফুটেজ অনলাইনে প্রকাশিত হওয়ার পর সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়।
গত শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১২টার দিকে এক ব্যাক্তি লিফটে প্রবেশ করে। তখন লিফটিতে আর কেউ ছিল না। প্রথমে তিনি স্বাভাবিকই দাঁড়িয়ে ছিলেন। এর কিছুক্ষন পরেই তিনি লিফটে থাকা সিসিটিভি ক্যামেরা সরানোর চেষ্টা করেন। একটু পরেই লিফটে প্রবেশ করে একটি মেয়ে। লোকটি তাকে পিছন থেকে জাপটে ধরে এবং ধাক্কা দিয়ে লিফটের কোনায় নিয়ে যান। কয়েক সেকেন্ড থাকার পর লিফটের দরজা খুলে যায়। তখন মেয়েটিকে জড়িয়ে ধরেই তিনি বেরিয়ে আসেন। এসময় লোকটির হাতে একটি ছুরিও দেখা যায়। তবে এরপর কি ঘটেছে, তা ভিডিও থেকে স্পষ্ট বোঝা যায়নি।
চীনা সংবাদমাধ্যম ‘কিউ কিউ’তে ভিডিওটির কোড প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে ১৭ কোটির বেশি মানুষ এটি দেখেছেন। মন্তব্যও করেছেন হাজার হাজার মানুষ। এদের বেশীরভাগই মেয়েটিকে নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। মেয়েটির জীবিত থাকা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেছেন অনেকে।
তবে মেয়েটি বেঁচে আছে বলে খবর পাওয়া গেছে। কেননা স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে মেয়েটি তার উপর যৌন হয়রানির অভিযোগ দায়ের করেছে। তবে এই ঘটনার ফলে মেয়েটির কোন ক্ষতি হয়েছে কিনা এ ব্যাপারে এখনও নিশ্চিত হওয়া যায় নি।
গত নয়ই অক্টোবর চীনের পূর্বদেশীয় চনজৌ শহরে ঘটনাটি ঘটেছে বলে ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড ‘ডেইলি মেইল’ জানিয়েছে। সেখানে এক ভবনের লিফটে এক মেয়েকে ধর্ষণ করার চেষ্টা চালায় এক পুরুষ। সেই অপ্রীতিকর দৃশ্যটি লিফটের সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরা পড়ে। ওই ভিডিও ফুটেজ অনলাইনে প্রকাশিত হওয়ার পর সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়।
গত শুক্রবার স্থানীয় সময় বেলা ১২টার দিকে এক ব্যাক্তি লিফটে প্রবেশ করে। তখন লিফটিতে আর কেউ ছিল না। প্রথমে তিনি স্বাভাবিকই দাঁড়িয়ে ছিলেন। এর কিছুক্ষন পরেই তিনি লিফটে থাকা সিসিটিভি ক্যামেরা সরানোর চেষ্টা করেন। একটু পরেই লিফটে প্রবেশ করে একটি মেয়ে। লোকটি তাকে পিছন থেকে জাপটে ধরে এবং ধাক্কা দিয়ে লিফটের কোনায় নিয়ে যান। কয়েক সেকেন্ড থাকার পর লিফটের দরজা খুলে যায়। তখন মেয়েটিকে জড়িয়ে ধরেই তিনি বেরিয়ে আসেন। এসময় লোকটির হাতে একটি ছুরিও দেখা যায়। তবে এরপর কি ঘটেছে, তা ভিডিও থেকে স্পষ্ট বোঝা যায়নি।
চীনা সংবাদমাধ্যম ‘কিউ কিউ’তে ভিডিওটির কোড প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে ১৭ কোটির বেশি মানুষ এটি দেখেছেন। মন্তব্যও করেছেন হাজার হাজার মানুষ। এদের বেশীরভাগই মেয়েটিকে নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। মেয়েটির জীবিত থাকা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেছেন অনেকে।
তবে মেয়েটি বেঁচে আছে বলে খবর পাওয়া গেছে। কেননা স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে মেয়েটি তার উপর যৌন হয়রানির অভিযোগ দায়ের করেছে। তবে এই ঘটনার ফলে মেয়েটির কোন ক্ষতি হয়েছে কিনা এ ব্যাপারে এখনও নিশ্চিত হওয়া যায় নি।
স্তন দেখে মেয়ে চেনার উপায়
তার মানে কী এই দাড়াঁবে যে, মেয়েটি ভার্জিনিটি হারিয়েছে? মোটেই নয়।
ভার্জিন মেয়ে এবং ছেলে চেনার উপায়
আবার এমনও ঘটনা রয়েছে যে, কোন মেয়ে তার জীবনে প্রথম সেক্স করেছে, কিন্তু কোন রক্তপাত হয়নি। তার মানে কিন্তু এই নয় যে, আপনার আগে কোন পুরুষ তার ভার্জিনিটি নিয়েছে। তবে আসলেই ভার্জিন মেয়ে চেনার তেমন কোন লক্ষণ নেই। তবুও নিম্নে যোনী এবং স্তন দেখে ভার্জিন মেয়ে চেনার কয়েকটি লক্ষণ তুলে ধরা হলোঃ
১. যোনীঃ
ল্যাবিয়া মেজরা অর্থাৎ বাইরের পাপড়ি প্রায় সম্পূর্ণ ভাবে একসাথে লেগে থাকবে এবং যোনীমুখ দেখা যাবেনা।
ল্যাবিয়া মাইনরা অর্থাৎ ভিতরের পাপড়িও সম্পূর্ণভাবে বন্ধ থাকবে এবং ল্যাবিয়া মেজরা দিয়ে ঢাকা থাকবে পুরোটাই। ল্যাবিয়া মেজরা না সরালে দেখা যাবেনা।
হাইমেন অর্থাৎ সতিচ্ছেদ অক্ষত থাকবে। যদিও অনেক কারনেই ছিঁড়ে যেতে পারে। এটি ছিঁড়লে সাধারণত রক্তক্ষরণ হয়।
ল্যাবিয়া মাইনরার নিচের প্রান্ত একত্রে থাকবে।
ক্লাইটরিস/ক্লিটোরিস খুব ছোট এবং এর আবরণকারী চামড়াও পাতলা হবে।
যোনীপথ সরু এবং ভিতরের ভাঁজগুলি কম মসৃণ হবে। ভাজ অনেক বেশি হবে।
২. স্তনঃ
স্তন ছোট হবে।
চ্যাপ্টা হবে, গোল নয়।
দৃঢ় হবে, তুলতুলে নয়।
নিপলের চারপাশে যে গাঢ় অংশ থাকে তার রঙ গোলাপি থেকে হালকা বাদামী রঙ এর মতো হবে (কম গাঢ় রঙ হবে) এবং এই অংশ আয়তনে ছোট হবে।
নিপলের আকার ছোট হবে।
সিউডোভারজিনঃ অনেক সময় অনেক মেয়ের কয়েকবার যৌনমিলনের পরেও হাইমেন বা সতীচ্ছদ অক্ষত থাকে। এদের সিউডোভারজিন বা নকল ভার্জিন বলা হয়। তবে এর হার অনেক কম।
সাধারণত এভাবেই একটা মেয়ের ভার্জিনিটি চিহ্নিত করা যায়। তবে যেসব মেয়ে বেশি খেলাধুলা/ শরীরচর্চা করে, সাইকেল/মোটরসাইকেল চালায়, ঘোড়ায় চড়ে এবং হস্তমৈথুন করে তাদের হাইমেন বা সতীচ্ছদ ছিঁড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
ভার্জিন ছেলে চেনার লক্ষণ:
সাধারণত ভার্জিন ছেলে চেনারও তেমন কোন লক্ষণ নেই। একটি ছেলে বিয়ের আগে যতই সেক্স করুক না কেন, সেই ছেলে ভার্জিন কিনা তা বোঝার উপায় নেই। তাই সমাজে কখনোই ছেলেদের ভার্জিনিটি নিয়ে কোন প্রশ্ন ওঠে না। তবুও নিম্নে ভার্জিন ছেলে চেনার কয়েকটি উপায় দেয়া হলোঃ
ছেলেটি অল্পতেই প্রচন্ড উত্তেজিত হয়ে যাবে।
সেক্স করার জন্য অনেক তাড়া থাকবে।
দ্রুত বীর্যপাত হবে, এমনকি যোনীতে পুরুষাঙ্গ ঢুকানোর আগেই বীর্যপাত হতে পারে।
কিস করা, ব্রেস্ট নিয়ে খেলা করার দিকে নজর না দিয়ে যোনীতে পুরুষাঙ্গ ঢুকানোর জন্য পাগল থাকবে।
ছেলেটি মেয়েটির শরীর স্পর্শ করতে লজ্জা পাবে। যদি ছেলেটি মেয়েটিকে একবার স্পর্শ করে, তাহলে পাগলের মতো স্পর্শ করতে থাকবে।
ছেলেটি মেয়েটির সাথে শারীরিক সম্পর্ক শুরু করার আগে মেয়েটির অনুমতি নিবে।
উপরোক্ত বিষয়গুলো যদি কোন ছেলের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক শুরু করার ক্ষেত্রে দেখা যায়, তাহলে ছেলেটিকে আপাতদৃষ্টিতে ভার্জিন বলা যায়। তবে কোন ছেলের ভার্জিনিটি আছে নাকি নেই, তা বোঝার কোন উপায় নেই।
ভার্জিন মেয়ে এবং ছেলে চেনার উপায়
আবার এমনও ঘটনা রয়েছে যে, কোন মেয়ে তার জীবনে প্রথম সেক্স করেছে, কিন্তু কোন রক্তপাত হয়নি। তার মানে কিন্তু এই নয় যে, আপনার আগে কোন পুরুষ তার ভার্জিনিটি নিয়েছে। তবে আসলেই ভার্জিন মেয়ে চেনার তেমন কোন লক্ষণ নেই। তবুও নিম্নে যোনী এবং স্তন দেখে ভার্জিন মেয়ে চেনার কয়েকটি লক্ষণ তুলে ধরা হলোঃ
১. যোনীঃ
ল্যাবিয়া মেজরা অর্থাৎ বাইরের পাপড়ি প্রায় সম্পূর্ণ ভাবে একসাথে লেগে থাকবে এবং যোনীমুখ দেখা যাবেনা।
ল্যাবিয়া মাইনরা অর্থাৎ ভিতরের পাপড়িও সম্পূর্ণভাবে বন্ধ থাকবে এবং ল্যাবিয়া মেজরা দিয়ে ঢাকা থাকবে পুরোটাই। ল্যাবিয়া মেজরা না সরালে দেখা যাবেনা।
হাইমেন অর্থাৎ সতিচ্ছেদ অক্ষত থাকবে। যদিও অনেক কারনেই ছিঁড়ে যেতে পারে। এটি ছিঁড়লে সাধারণত রক্তক্ষরণ হয়।
ল্যাবিয়া মাইনরার নিচের প্রান্ত একত্রে থাকবে।
ক্লাইটরিস/ক্লিটোরিস খুব ছোট এবং এর আবরণকারী চামড়াও পাতলা হবে।
যোনীপথ সরু এবং ভিতরের ভাঁজগুলি কম মসৃণ হবে। ভাজ অনেক বেশি হবে।
২. স্তনঃ
স্তন ছোট হবে।
চ্যাপ্টা হবে, গোল নয়।
দৃঢ় হবে, তুলতুলে নয়।
নিপলের চারপাশে যে গাঢ় অংশ থাকে তার রঙ গোলাপি থেকে হালকা বাদামী রঙ এর মতো হবে (কম গাঢ় রঙ হবে) এবং এই অংশ আয়তনে ছোট হবে।
নিপলের আকার ছোট হবে।
সিউডোভারজিনঃ অনেক সময় অনেক মেয়ের কয়েকবার যৌনমিলনের পরেও হাইমেন বা সতীচ্ছদ অক্ষত থাকে। এদের সিউডোভারজিন বা নকল ভার্জিন বলা হয়। তবে এর হার অনেক কম।
সাধারণত এভাবেই একটা মেয়ের ভার্জিনিটি চিহ্নিত করা যায়। তবে যেসব মেয়ে বেশি খেলাধুলা/ শরীরচর্চা করে, সাইকেল/মোটরসাইকেল চালায়, ঘোড়ায় চড়ে এবং হস্তমৈথুন করে তাদের হাইমেন বা সতীচ্ছদ ছিঁড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
ভার্জিন ছেলে চেনার লক্ষণ:
সাধারণত ভার্জিন ছেলে চেনারও তেমন কোন লক্ষণ নেই। একটি ছেলে বিয়ের আগে যতই সেক্স করুক না কেন, সেই ছেলে ভার্জিন কিনা তা বোঝার উপায় নেই। তাই সমাজে কখনোই ছেলেদের ভার্জিনিটি নিয়ে কোন প্রশ্ন ওঠে না। তবুও নিম্নে ভার্জিন ছেলে চেনার কয়েকটি উপায় দেয়া হলোঃ
ছেলেটি অল্পতেই প্রচন্ড উত্তেজিত হয়ে যাবে।
সেক্স করার জন্য অনেক তাড়া থাকবে।
দ্রুত বীর্যপাত হবে, এমনকি যোনীতে পুরুষাঙ্গ ঢুকানোর আগেই বীর্যপাত হতে পারে।
কিস করা, ব্রেস্ট নিয়ে খেলা করার দিকে নজর না দিয়ে যোনীতে পুরুষাঙ্গ ঢুকানোর জন্য পাগল থাকবে।
ছেলেটি মেয়েটির শরীর স্পর্শ করতে লজ্জা পাবে। যদি ছেলেটি মেয়েটিকে একবার স্পর্শ করে, তাহলে পাগলের মতো স্পর্শ করতে থাকবে।
ছেলেটি মেয়েটির সাথে শারীরিক সম্পর্ক শুরু করার আগে মেয়েটির অনুমতি নিবে।
উপরোক্ত বিষয়গুলো যদি কোন ছেলের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক শুরু করার ক্ষেত্রে দেখা যায়, তাহলে ছেলেটিকে আপাতদৃষ্টিতে ভার্জিন বলা যায়। তবে কোন ছেলের ভার্জিনিটি আছে নাকি নেই, তা বোঝার কোন উপায় নেই।
ভদকার অজানা গুণ
কড়া মদের মধ্যে ভদকা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয়। জল ও ইথাইল অ্যালকোহলের সাথে বিভিন্ন প্রকার ফ্লেভার মিশ্রিত করে ভদকা তৈরি হয়। সিরিয়াল, রাই, গম, আলু, মিষ্টি আলু, বা চিটাগুড় যে-কোনো একটির গাজনকৃত তরল থেকে ভদকা তৈরি করা সম্ভব।
ভদকায় অ্যালকোহলের উপস্থিতি সাধারণত শতকরা ৩৫ থেকে ৫০ ভাগের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। রাশিয়ান, লিথুনিয়ান, পোলীয় ভদকার ক্ষেত্রে এর আদর্শ পরিমাণ মোট আয়তনের শতকরা ৪০ ভাগ (৮০% প্রুফ)।
আসুন জেনে নিই ভদকার জানা অজানা দশ গুণ
১) ভদকায় চিনি মিশিয়ে ছেটালে ফুল সতেজ থাকে।
২) জলের সঙ্গে ভদকা মিশিয়ে লাগালে চশমার কাঁচ খুব তাড়াতাড়ি দারুণ পরিষ্কার হয়
৩) গদি, তোশক বা ম্যাটট্রেসের জীবাণুমুক্ত হয় ভদকার দ্বারা।
৪) রুপোর গয়না পালিশ করে ঔজ্বল্য বাড়াতে ভদকা ব্যবহার করা হয়।
৫) ব্যান্ড-এইড চামড়ার সঙ্গে এমনভাবে আটকে গিয়েছে যা তোলা বেশ কষ্টকর হচ্ছে? তুলোয় করে ভদকা লাগিয়ে দিলে তা সহজেই উঠে যায়
৬) জামা কাপড়ের দুর্গন্ধমুক্ত করতে দারুণ সাহায্য করে
৭) চুল পরিষ্কারে এর কোনও তুলনা হয় না
৮) ঘরে মাউথওয়াশ তৈরি করতে ভদকার জুড়ি মেলা ভার
৯) ঘরে খুব পোকামাকড় হয়েছে? ভদকা স্প্রে করলে সব পালাবে।
১০) কালো কাপড়ের রঙ একদম ঠিক রাখতে জলের সঙ্গে ভদকা মিশিয়ে লাগালে খুব কাজে লাগে।
(এ ছাড়াও রান্নাঘর পরিষ্কার করতে, জানলা-দরজা মুছতে, আইসপ্যাক তৈরি করতে, ওভেন পরিষ্কার করতে, চটচটে জিনিস তুলতে সাহায্য করে ভদকা)।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)